“মানুষ মূলত একা। বেঁচে থেকেও লাশের মতো একা, কবরের মতো নিস্তব্ধতা তার চারপাশ জুড়ে!


যাকে হারিয়ে ফেলার বিন্দু মাত্র কোনো সম্ভাবনা ছিল না, কোনো ভয় ছিল না, ছেড়ে না যাওয়ার বিশ্বাসের কোনো কমতি ছিল না; তাকেও তুমি হারিয়ে ফেলবে কোনো এক গোধুলিতে। এরপর দাঁড়িয়ে থাকবে সম্পূর্ণ একা হয়ে। মাথার উপর দিয়ে কত্ত পাখি উড়ে যাবে ঘরে ফেরার আনন্দে। সবার কী তাড়া! শুধু তোমারই কোনো তাড়া থাকবে না। এক্কেবারে নিস্তেজ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে মাথাটাকে নিচু করে।

তুমি হয়তো বুঝবে সেদিন এতটা আপন হয়েও মানুষ কীভাবে পর হয়ে যেতে পারে, কীভাবে মুহূর্তেই পাল্টে যেতে পারে যাবতীয় সব কথা রাখা-রাখির শর্ত, কীভাবে ভালোবাসা ভরসা ঘৃণায় রূপ নিতে পারে, কীভাবেই বা অপরিচিত পরিচিত আবার অপরিচিত এই চক্রটা ঘুরতে পারে। তুমি সবটা বুঝবে সেদিন, সঅঅবটা....

এবং প্রমাণও পাবে, “মানুষ মূলত একা। বেঁচে থেকেও লাশের মতো একা, কবরের মতো নিস্তব্ধতা তার চারপাশ জুড়ে!

Please Select Embedded Mode To Show The Comment System.*

Previous Post Next Post